ভিটামিন এর অভাব জনিত ১৬টি রোগ - ভিটামিন এর ১৩টি বিশেষ কাজ

ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ এবং ভিটামিন এর কাজ কি? এই সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করে অনেকে। পাশাপাশি ভিটামিনের অভাব জনিত লক্ষণ সম্পর্কেও জানতে চাই। আজকের এই আর্টিকেলে ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ এবং ভিটামিন এর কাজ কি এ সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ এবং ভিটামিন এর কাজ কি এই সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ - ভিটামিন এর কাজ কি
আজকের এই আর্টিকেলটি একজন স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হিসেবে আমাদের প্রত্যেকের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কারণ ভিটামিন প্রত্যেকটা মানুষের শরীরে প্রয়োজন। আর আজকের আলোচনা ভিটামিন সংক্রান্ত বিষয় নিয়েই।

পোস্ট সূচিপত্রঃ ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ - ভিটামিন এর কাজ কি

ভূমিকা | ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ - ভিটামিন এর কাজ কি

আজকের এই আর্টিকেলের প্রধান আলোচ্য বিষয় হচ্ছে ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ এবং ভিটামিন এর কাজ কি এই সম্পর্কে। এর পাশাপাশি ভিটামিনের অভাব জনিত লক্ষণ কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়? কোন ভিটামিনের অভাবে বন্ধ্যাত্ব রোগ হয় এবং ভিটামিনের উপকারিতা সহ আরো যাবতীয় বিষয়ে একটা বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব ইনশাল্লাহ। কাজেই আপনি একজন স্বাস্থ্য সচেতন ব্যক্তি হিসেবে এই বিষয়গুলো আপনার জেনে রাখা প্রয়োজন। এই আর্টিকেলে আমি ভিটামিনের যাবতীয় বিষয় সম্পর্কে আলোচনা করব। এ বিষয়গুলো আপনাকে জানতে হলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়তে হবে। তাহলে আমি আশা করব আপনি একজন সুপ্রিয় পাঠক হিসেবে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং বোঝার চেষ্টা করবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনা শুরু করা যাক।

ভিটামিন এর কাজ কি

ভিটামিন এর কাজ কি এখন আমরা সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানব। ভিটামিন কে প্রধান খাদ্য উপাদান বলা হয়ে থাকে। ভিটামিন বা খাদ্যপ্রাণ হলো প্রধান জৈব রাসায়নিক উপাদান যা আমাদের দেহের স্বাভাবিক গঠন এবং বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে। ভিটামিনের প্রধান কাজ হল দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং দেহকে সচল রাখা। আমাদের মধ্যে অনেককে দেখা যায় দেহে পুষ্টিহীনতায় ভুগছে। এক্ষেত্রে তাদের শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি রয়েছে। কাজেই, দেহের বিভিন্ন পুষ্টি উপাদান সঞ্চয় করতে হলে অবশ্যই আপনাকে ভিটামিন জাতীয় খাবার খেতে হবে। ভিটামিন দেহে পুষ্টিহীনতার বিরুদ্ধে কাজ করে থাকে। ভিটামিন দেহে পুষ্টি যোগায় এবং রোগা পাতলা শরীরকে সচল এবং শক্তিশালী করে তোলে।
এজন্য ভিটামিন কে খাদ্যের প্রধান উপাদান বলা হয়ে থাকে। বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন বিভিন্ন রকম কাজ করে থাকে। যেমন: ভিটামিন-এ মানুষের দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। আবার ভিটামিন-বি দেহের স্বাভাবিক গঠন বৃদ্ধি করে। তাছাড়া ভিটামিন-সি দাঁতের মাড়ি শক্ত করতে সাহায্য করে। ভিটামিন-ডি হাড়ের গঠনে সাহায্য করে থাকে। ভিটামিন-ই ভ্রুনের বৃদ্ধিতে সাহায্য করে এবং ভিটামিন-কে রক্ত জমাট বাঁধতে সাহায্য করে। এই কাজগুলো মূলত ভিটামিন করে থাকে। এছাড়াও ভিটামিনের আরও বিভিন্ন রকম কাজ রয়েছে। এখানে ভিটামিনের প্রধান কাজ গুলোর কথা উল্লেখ করা হলো। এতক্ষণ ভিটামিন এর কাজ কি এ বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করছি ভিটামিন এর কাজ কি এই সম্পর্কে আপনি বুঝতে পেরেছেন।

ভিটামিনের অভাব জনিত লক্ষণ

ভিটামিনের অভাব জনিত লক্ষণ সম্পর্কে এবার আমরা জানার চেষ্টা করব। উপরের প্যারাগ্রাফে আমরা ভিটামিনের কাজ নিয়ে আলোচনা করেছি। এখন আমাদের জানার বিষয় হল ভিটামিনের অভাব জনিত লক্ষণ সম্পর্কে। ভিটামিন মূলত বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। বিভিন্ন ভিটামিনের অভাবে শরীরের বিভিন্ন লক্ষণ প্রকাশ পায়। এদের মধ্যে কোনটি গুরুতর এবং কোনটি মধ্যমতম আবার কোনটির অপেক্ষাকৃত কম গুরুতর। যেহেতু বিভিন্ন ভিটামিন বিভিন্ন রকম কাজ করে থাকে তাই বিভিন্ন ভিটামিনের অভাব জনিত লক্ষণও বিভিন্ন রকম হবে এটাই স্বাভাবিক। শরীরের কিছু লক্ষণ প্রকাশ পেলে আপনাকে বুঝতে হবে যে আপনার শরীরে ভিটামিনের অভাব রয়েছে। তাহলে এখন আমরা ভিটামিনের অভাব জনিত লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই। ভিটামিনের অভাব জনিত লক্ষণগুলো নিম্নরূপঃ
  • খুব বেশি পরিমাণে চুল পড়া এবং তাড়াতাড়ি চুল পেকে যাওয়া একটি ভিটামিনের অভাবজনিত লক্ষণ। মূলত ভিটামিন-এ, ভিটামিন-ডি, ভিটামিন-কে এবং ভিটামিন-ই এর অভাবে এটি হয়ে থাকে। তাই চুল পড়ার সমস্যাটি থাকলে এই ভিটামিন গুলো বেশি বেশি খাবেন।
  • কিছু সময় পর পর পেশিতে টান ধরাও একটি লক্ষণ। মূলত ভিটামিন-বি, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম পাশাপাশি পটাশিয়ামের ঘাটতির জন্য পেশীতে টান ধরার সমস্যাটি হয়ে থাকে।
  • হাত-পা সব সময় ঝি ঝি ধরা একটি ভিটামিনের অভাবজনিত লক্ষণ। এটি মূলত ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম এর ঘাটতিজনিত সমস্যার কারণে হয়ে থাকে।
  • দেহের বিভিন্ন অংশ অবশ হয়ে যাওয়া দেহে ভিটামিনের ঘাটতিকে চিহ্নিত করে। কাজেই, এ লক্ষণটি প্রকাশ পেলেও বুঝতে হবে আপনার শরীরের ভিটামিনের অভাব রয়েছে।
  • আবার ত্বক সব সময় শুষ্ক হয়ে যাওয়া ভিটামিনের ঘাটতিকে প্রকাশ করে। মূলত ভিটামিন-এ এর অভাব থাকলে ত্বক শুষ্ক হওয়ার এই সমস্যাটি দেখা দেয়।
  • আবার চোখে শুষ্ক ভাবও ভিটামিনের ঘাট থেকে চিহ্নিত করে থাকে। ভিটামিন-এ এর অভাবজনিত কারণে চোখে শুষ্ক ভাব দেখা দেয়।
  • কোন একটি ক্ষত শুকাতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লাগা। এ সমস্যাটি থাকলে বুঝতে হবে আপনার শরীরের ভিটামিন-সি এর অভাব রয়েছে। কাজেই, ক্ষত সমস্যা নিরাময়ে অধিক সময় লাগাও ভিটামিনের ঘাটতিকে নির্দেশ করে।
উপরে যে বিষয়গুলো আলোচনা করা হলো সেগুলোই হল ভিটামিনের অভাব জনিত লক্ষণ। এই লক্ষণ গুলোর মধ্যে যদি আপনার শরীরে যে কোন একটি প্রকাশ পায় তাহলে বুঝতে হবে আপনার শরীরের ভিটামিনের অভাব রয়েছে। আশা করি বিষয়টি বুঝেছেন।

ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ

ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ সম্পর্কে এবার আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করব। ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ নিয়ে আজকে আমাদের আর্টিকেলে প্রধান আলোচ্য বিষয়। কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয়ে থাকে এ বিষয়গুলো আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন। ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ এই পর্বে আমরা এই বিষয়টি জেনে নিব। ভিটামিন যে আমাদের শরীরের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা আর আপনাদের বলতে হবে না। মানব দেহকে সচল রাখা থেকে শুরু করে মানবদেহের গঠন এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সবকিছুতেই ভিটামিন জড়িয়ে থাকে।

কাজেই, আমাদের শরীরে প্রত্যেকটা ভিটামিনেরই প্রয়োজন রয়েছে। এর যে কোন একটি ঘাটতি দেখা দিলে সেই ভিটামিনের অভাবজনিত রোগ আপনার শরীরে দেখা দিবে। কাজেই, আমাদের চেষ্টা করতে হবে দেহের সকল ভিটামিনের ব্যালেন্স রাখার জন্য। তাহলে চলুন এবারে জেনে নেওয়া যাক ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ সম্পর্কে অর্থাৎ কোন ভিটামিনের অভাবে কোন রোগ হয়ে থাকে। আপনার বোঝার সুবিধার জন্য ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ নিচে পয়েন্ট আকারে দেওয়া হলঃ
  • ভিটামিন এ এর অভাবে প্রধানত রাতকানা রোগ হয়ে থাকে। এছাড়াও ফ্রিনোডার্মা নামক রোগও ভিটামিন এর অভাবে হয়ে থাকে।
  • ভিটামিন-বি১ এর অভাবে বেরিবেরি নামক রোগ হয়ে থাকে।
  • ভিটামিন-বি২ এর অভাবে স্টোমাটাইটিস এবং গ্লসাইটিস নামক রোগ হয়ে থাকে।
  • ভিটামিন-বি৩ এর অভাবে পেলেগ্রা নামক রোগ সৃষ্টি হয়।
  • ভিটামিন-বি৬ এর অভাবে নিউরোপ্যাথি নামক রোগের দেখা দেয়।
  • ভিটামিন-বি৭ এর অভাবে ডার্মাটাইটিস এবং এন্টেরিস নামক রোগ হয়ে থাকে।
  • ভিটামিন-বি১২ এর অভাবে রক্তস্বল্পতা বা অ্যানিমিয়ার সমস্যা দেখা দেয়।
  • ভিটামিন-সি এর অভাবে স্কার্ভি নামক রোগ সৃষ্টি হয়। আবার এই ভিটামিনের অভাবে দাঁতের মাড়ি ভঙ্গুর হয়।
  • ভিটামিন-ডি এর অভাবে শিশুদের রিকেটস নামক রোগ সৃষ্টি হয়ে থাকে।
  • ভিটামিন-ই এর অভাবে বান্ধ্যত্য দেখা দিতে পারে।
  • ভিটামিন-কে এর অভাবে কাটা স্থানে রক্ত ঝরা বন্ধ হতে অনেক দেরি হয়।
  • ভিটামিন-এইচ এর অভাবে দাঁতের মাড়ি কম শক্তি সম্পন্ন হয়। হলে অল্প কিছুতেই ব্যথা সৃষ্টি হতে পারে।
  • আয়োডিন নামক ভিটামিনের অভাবে গলগন্ড রোগ হয়।
  • আয়রন নামক ভিটামিনের অভাব থাকলে শরীরে রক্তস্বল্পতা দেখা দিতে পারে।
  • ক্যালসিয়াম নামক ভিটামিনের অভাবে আমাদের শরীরের হাড়ের দুর্বলতা সৃষ্টি হয়।
  • ফসফরাস নামক ভিটামিনের অভাব থাকলে শারীরিক গঠন এবং স্বাভাবিক বিকাশ সাধন হয় না।
এগুলোই হল ভিটামিনের অভাব জনিত রোগ। এখানে কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয়ে থাকে তার একটি সুন্দর লিস্ট দেওয়া হয়েছে। আশা করছি এখন আপনার আর ভিটামিন এর অভাবজনিত রোগ সম্পর্কে জানতে অসুবিধা হবে না।

ভিটামিন সম্পর্কে এক কথায় কিছু উত্তর

কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয়ঃ প্রত্যেকটা ভিটামিনই আমাদের শরীরের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যে কোন একটি ভিটামিনের কমতি থাকলে তার অভাবজনিত লক্ষণ আপনার শরীরের প্রকাশ পাবে। কাজেই, সকল ভিটামিনকে শরীরে ব্যালেন্স করে রাখতে হবে। যেকোনো একটির অভাব হলে আপনার শরীর দুর্বল অনুভূত হবে। মূলত ভিটামিন ডি এবং ক্যালসিয়ামের অভাব হলে শরীর বেশি দুর্বল অনুভূত হয়। কোন ভিটামিনের অভাবে শরীর দুর্বল হয় আশা করি বুঝেছেন।

কোন ভিটামিনের অভাবে বন্ধ্যাত্ব রোগ হয়ঃ কোন ভিটামিনের অভাবে বন্ধ্যাত্ব রোগ হয় এর উত্তরে বলা চলে ভিটামিন-ই। ভিটামিন-ই এর জন্য ভ্রূণের বৃদ্ধি সঠিকভাবে হয় না হলে বন্ধ্যাত্ব নামক রোগ সৃষ্টি হয়।

ভিটামিন এর উপকারিতাঃ ভিটামিন মানব দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। দেহের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে এবং বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের গঠনে ভিটামিন খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে। মানবদেহে ভিটামিনের ঘাটতি থাকলে যে বিভিন্ন রকম রোগ হয়ে থাকে তা আপনারা ইতিমধ্যে জেনে এসেছেন। প্রত্যেকটা ভিটামিনই মানব দেহের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। দেহকে সঠিকভাবে চালানোর জন্য সকল ভিটামিনের ভূমিকা অপরিসীম। কাজেই, ভিটামিন এর উপকারিতা কতটা নিশ্চয়ই বুঝতেই পারছেন।

শেষ কথা বা লেখকের মন্তব্য | ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ - ভিটামিন এর কাজ কি

আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদের ভিটামিন এর অভাব জনিত রোগ এবং ভিটামিন এর কাজ কি এই বিষয়ে বিস্তারিত বোঝানোর চেষ্টা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে এসেছে। পাশাপাশি আর্টিকেলটি পড়ে আপনি কোন ভিটামিনের অভাবে কি রোগ হয় এই বিষয়টি জানতে পেরেছেন। এই আর্টিকেলের কোন একটি বিষয় যদি বুঝতে না পারেন তাহলে অবশ্যই কমেন্টের মাধ্যমে আমাকে জানাবেন। আমি চেষ্টা করব আপনার সমস্যাটি বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য। আর এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার মনে হয় যে এতটুকুও উপকারে এসেছে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করবেন। তাদেরও বিষয়টি সম্পর্কে জেনে রাখা প্রয়োজন।

নিত্য নতুন সকল বিষয়ের আপডেট খবর সবার আগে জানতে চাইলে আমার এই ওয়েবসাইটটি ((M.F. Hossain) নিয়মিত ভিজিট করবেন। পাশাপাশি আপনার বন্ধুবান্ধবকেও এই ওয়েবসাইটের লিংকটি শেয়ার করবেন। আমি চেষ্টা করি সব সময়ই সঠিক তথ্য দিয়ে আপনাদের পাশে থাকার জন্য। তাহলে আজকে আর কথা না বাড়িয়ে আমার এই সংক্ষিপ্ত আলোচনার এখানেই সমাপ্তি ঘোষনা করছি। কথা হবে আবার নতুন কোন টপিক নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এই দোয়াই করি। পাশাপাশি আপনারাও আমার জন্য দোয়া করবেন আমি যেন সুস্থ এবং ভালো থাকতে পারি পাশাপাশি আল্লাহ আল্লাহ তায়লা যেন আমাকে আমার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেন। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

M.F. Hossain ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url