সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনটি - ভালো রাউটারের দাম কত

সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনটি এই সম্পর্কে নিশ্চয় জানতে চাচ্ছেন? আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি সবচেয়ে ভালো রাউটার সম্পর্কে জানতে পারবেন। এর পাশাপাশি ভালো রাউটারের দাম কত? এই বিষয়টিও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেল থেকে উপরোক্ত এই বিষয় সহ ভালো রাউটার চেনার উপায় সম্পর্কে জেনে নিই।
ভালো-রাউটারের-দাম-কত
কাজেই, আজকের এই আর্টিকেলটি আমাদের সকলের জন্যই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। বিশেষ করে যারা নতুন একটি রাউটার কিনতে চাচ্ছেন তারা এই আর্টিকেলটি পড়লে অনেক উপকার হবে। রাউটার সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানতে পারবেন এই আর্টিকেলটির মাধ্যমে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনটি

সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনটি

সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনটি? আজকে এটি আমাদের আর্টিকেলের প্রধান আলোচ্য বিষয়। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা সবচেয়ে ভালো রাউটার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে থাকে। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি বাজারের সবচেয়ে সেরা রাউটার সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আর দেরি না করে আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনটি? এই সম্পর্কে জেনে নিই। সবচেয়ে ভালো রাউটারের তালিকায় প্রথমে যে রাউটার রয়েছে সেটি হল Mikrotik ব্র্যান্ডের একটি রাউটার।

Mikrotik ব্র্যান্ডের এই রাউটারটি দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত দাম হয়ে থাকে। এটি বিভিন্ন ধরনের শক্তিশালী কাজ করার জন্য ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই রাউটারটির মডেলের নাম CCR1036-8G-2S+। বিশেষ করে যারা ইন্টারনেট সার্ভিস দিয়ে থাকে তারা এরকম শক্তিশালী রাউটার ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু বাসা বাড়িতে ব্যবহারের জন্য সবচেয়ে ভালো রাউটার হল টিপি লিংকের বিভিন্ন মডেল। টিপি লিংক এর পাশাপাশি নেটিশ রাউটারও অনেক ভাল সার্ভিস দিয়ে থাকে বাসা বাড়িতে ব্যবহারের জন্য।
কাজেই, এই রাউটার গুলোই হল সবচেয়ে ভালো রাউটার। আপনি বাসা বাড়িতে ব্যবহারের জন্য নেটিশ রাউটার অথবা টিপি লিংক এর যেকোনো একটি মডেল ব্যবহার করতে পারেন। আশা করছি সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনটি? এই সম্পর্কে আপনি জানতে পেরেছেন। এছাড়াও ভালো রাউটার এর মধ্যে রয়েছে Tenda AC21। এই রাউটারটিও ভালো রাউটারের মধ্যে পড়ে। ২০৩৩ এমবিপিএস স্পিড রয়েছে এই রাউটারটিতে। এছাড়াও ভালো রাউটারের মধ্যে আরেকটি রাউটার হল TP-Link Archer C60 AC1350।

এই রাউটারটিরও ডেটা ট্রান্সফার স্পিড অনেক ভালো। কাজেই, ভালো রাউটার গুলোর তালিকায় এই রাউটারটিও থাকবে। এছাড়াও TP-Link Deco E4 এই রাউটারটিও ভালো রাউটারের অন্তর্ভুক্ত। আবার Tenda N301 রাউটারটিও বেশ সুনাম অর্জন করেছে ডাটা স্পিড এর ক্ষেত্রে। কাজেই, এটিও একটি ভালো রাউটার। আবার TP-Link Archer C20 AC750 একটি ভালো রাউটার। এই রাউটার গুলোই হল সবচেয়ে ভালো রাউটার।

এতক্ষণ আপনাদের সাথে সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনটি? এই সম্পর্ক বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করলাম। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি সবচেয়ে ভালো রাউটার সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

ভালো রাউটারের দাম কত

ভালো রাউটারের দাম কত? এখন আমরা এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা বাজারের সবচেয়ে ভালো রাউটারের দাম সব সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনারা বিভিন্ন ভাল রাউটারের দাম সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আমরা ভালো রাউটারের দাম কত? এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই।

ভালো রাউটার বলতে আমাদের চোখের সামনে যে রাউটারটির নাম ভেসে আসে সেটি হল Mikrotik ব্যান্ডের একটি রাউটার। একটি ভালো মানের Mikrotik ব্র্যান্ডের রাউটারের দাম দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। এছাড়াও এর বিভিন্ন মডেল অনুযায়ী দামের কম বেশি হয়। এই রাউটারটির মডেল নাম হল CCR1036-8G-2S+। মোটকথা, Mikrotik ব্যান্ডের রাউটার হল সবচেয়ে দামি রাউটার। আবার ভালো এবং দামি রাউটারের মধ্যে অন্যতম আরেকটি রাউটার হল Cisco 1941-SEC/K9 Integrated Router।
সবচেয়ে-ভালো-রাউটার-কোনটি
এই রাউটারটির দাম প্রায় ৭৫ হাজার টাকার মতো। তাহলে বুঝতেই পারছেন এই রাউটার গুলো কত দামি। এই রাউটারগুলো মেইন রাউটার হিসেবে ব্যবহার করে বাসা বাড়িতে অন্যান্য রাউটারে ওয়াইফাই কানেকশন দেওয়া হয়ে থাকে। তাই এই রাউটার গুলোর দাম এত বেশি এবং দামি। আশা করছি ভালো রাউটারের দাম কত? তা জানতে পেরেছেন। এছাড়াও বাসা বাড়িতে ব্যবহারের জন্য ভালো মানের রাউটার হল টিপি লিংক, নেটিশ রাউটার এবং টেন্ডা এছাড়াও ডি লিংক এর মত রাউটার গুলো।

এই রাউটার গুলো সচরাচর আপনি ১ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫ হাজার টাকার মধ্যে পেয়ে যাবেন। যেহেতু রাউটারের মডেল এবং স্পিড অনুযায়ী দাম কম বেশি হয়ে থাকে। আবার টিপি লিংকের এমনও রাউটার রয়েছে যে রাউটার গুলো আপনি ২ হাজার টাকার মধ্যেই পাবেন। এই রাউটার গুলো মূলত বাসা বাড়িতে ব্যবহারের জন্য ভালো। এছাড়াও ১৫০০ টাকার মধ্যেও ভালো মানের রাউটার রয়েছে। আবার Tenda F6 4-Antenna Wireless Router এই রাউটারটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১৪০০ টাকা।

এছাড়াও D-Link DIR-615 Wireless N300 এই রাউটারটির দাম ১২০০ টাকার মত। আবার Netgear R6120 AC1200 রাউটারটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৪০০ টাকা। আবার Mercusys MW302R রাউটারটির দাম মাত্র ১ হাজার টাকা। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি বিভিন্ন ধরনের রাউটারের দাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এতক্ষণ আপনাদের সাথে ভালো রাউটারের দাম কত? এই নিয়ে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করলাম। আশা করছি বিষয়গুলো আপনাদের বোঝাতে অবগত হয়েছি।

ভালো রাউটার চেনার উপায়

ভালো রাউটার চেনার উপায় কি? আমরা অনেকেই এই প্রশ্নটি করে থাকি। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি ভালো রাউটার চেনার বিভিন্ন উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। যে বিষয়টা রাউটার কেনার পূর্বে অবশ্যই জেনে রাখা প্রয়োজন। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ার মাধ্যমে আপনি ভালো রাউটার চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আলোচনাটি শুরু করা যাক।

ভালো রাউটার চেনার জন্য প্রথমেই যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে সেটি হল তার কভারেজ এরিয়া এবং সেই রাউটারটির সাথে কতগুলো ডিভাইস কানেক্ট করা যাবে। একটি রাউটারের কভারেজ এরিয়া যত বেশি হবে এবং রাউটারটির সঙ্গে যত বেশি ডিভাইস কানেক্ট করা যাবে সেই রাউটারটি তত ভালো। এই বিষয়গুলো দেখে একটি ভালো রাউটার চেনা যায়। এছাড়াও একটি রাউটার থেকে অন্যান্য ঘরে কত দ্রুত ওয়াইফাই প্রবেশ অর্থাৎ অন্যান্য ঘরে ওয়াইফাই স্পিড কেমন তা দেখেও ভাল রাউটার চেনা যায়।
উপরোক্ত এই বিষয়গুলো হলো ভালো রাউটার চেনার উপায়। এছাড়াও একটি রাউটারের নেটওয়ার্ক রেঞ্জ এবং রাউটারের এন্টেনা সংখ্যা দেখে ভালো রাউটার চেনা যায়। একটি রাউটারের ওয়াইফাই নেটওয়ার্কের রেঞ্জ যত বেশি হবে সেই রাউটারটি তত ভালো। এর পাশাপাশি একটি রাউটারের এন্টেনা সংখ্যা যত বেশি হবে তার মানে সেই রাউটারটি তত দ্রুত ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক সংগ্রহ করতে পারবে। তার মানে রাউটারের এন্টেনা সংখ্যা বেশি হলে সেই রাউটারটি ভালো হয়।

একটি ভালো রাউটারের মধ্যে উপরোক্ত এই গুণগুলো অবশ্যই থাকবে। আর আপনি একটি ভালো রাউটার কেনার পূর্বে এই গুণগুলো অবশ্যই যাচাই করে দেখবেন। আবার ভালো রাউটার চেনার আরেকটি উপায় হলো রাউটারটি অবশ্যই ডুয়েল ব্যান্ডের হতে হবে। কারণ সিঙ্গেল ব্যান্ডের রাউটার গুলোর স্পিড ২.৪ গিগাহার্জ পর্যন্ত হয়ে থাকে। অপরদিকে ডুয়েল ব্যান্ডের রাউটারটিতে ৫ গিগাহার্জ পর্যন্ত স্পিড হয়ে থাকে। তাহলে ভালো রাউটার চেনার আরেকটি উপায় হল রাউটারটি অবশ্যই ডুয়েল ব্যান্ডের হতে হবে।

উপরোক্ত এই বিষয়গুলো অনুসরণ করে আপনি যদি একটি রাউটার কিনেন তবে সেই রাউটারটি অবশ্যই ভালো হবে। এতক্ষণ আপনাদের সাথে ভালো রাউটার চেনার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলাপ আলোচনা করলাম। আশা করছি এতক্ষণের এই আলোচনা থেকে আপনি এখন ভালো রাউটার চিনতে পারবেন।

১৫০০ টাকার মধ্যে ভালো রাউটার

১৫০০ টাকার মধ্যে ভালো রাউটার সম্পর্কে এখন আমরা বিস্তারিত জানবো। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা ১৫০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ধরনের ভালো রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা এরকম কিছু ১৫০০ টাকার মধ্যে ভালো মানের রাউটার সম্পর্কে জানতে পারবেন। যে বিষয়টা বর্তমান সময়ে আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আমরা ১৫০০ টাকার মধ্যে ভালো রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই।
ভালো-রাউটার-চেনার-উপায়
১৫০০ টাকার মধ্যে ভালো রাউটার হিসেবে আপনি টিপি লিংক রাউটার গুলো দেখতে পারেন। এছাড়াও টেন্ডা কোম্পানির রাউটারও অনেক ভালো হবে ১৫০০ টাকার মধ্যে। এছাড়াও আপনি চাইলে নেটিস রাউটার ব্যবহার করতে পারেন। পনেরশো টাকার মধ্যে নোটিশ রাউটারও অনেক ভালো সার্ভিস দিবে। এছাড়াও ডি লিংক রাউটার রয়েছে। এই রাউটারও অনেক ভালো হবে। আপনি চাইলে ১৫০০ টাকার মধ্যের মধ্যে শাওমির রাউটার গুলোও দেখতে পারেন। আবার ১৫০০ টাকার মধ্যে এমটি লিংক এর একটি মডেলেরও রাউটার রয়েছে।

এখানে যেই রাউটার গুলোর নাম উল্লেখ করা হলো এই রাউটার গুলোর বিভিন্ন মডেল ভেদে দাম বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। তবে এই ব্র্যান্ডের রাউটার গুলোর বিভিন্ন মডেল অনুযায়ী আপনি ১৫০০ টাকার মধ্যেই পেয়ে যাবেন। এতক্ষণ আপনাদের সাথে ১৫০০ টাকার মধ্যে ভালো রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনারা ১৫০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন ভালো রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

ভালো মানের ওয়াইফাই রাউটার

ভালো মানের ওয়াইফাই রাউটার সম্পর্কে এখন আমরা বিস্তারিত আলোচনা করব। আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা ভালো রাউটার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা বেশ কিছু ভালো রাউটার সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আমরা ভালো মানের ওয়াইফাই রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই। ভালো মানের রাউটার গুলো নিম্নরূপঃ
  • TP-Link Deco E4
  • TP-Link N300
  • TP-Link Archer C60 AC1350
  • D-Link 4 Antenna Wireless N300
  • D-Link DIR-615
  • MERCUSYS AC1200 Dual Band Router
  • Netgear AC1200
  • Mi Smart Router
  • Tenda AC21
  • Tenda F3 Wireless Router
এখানে যে রাউটার গুলোর নাম উল্লেখ করা হলো সবগুলোই হলো ভালো মানের ওয়াইফাই রাউটার। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আপনি বিভিন্ন ধরনের ভালো মানের ওয়াইফাই রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

হাই রেঞ্জ রাউটার

হাই রেঞ্জ রাউটার কোনগুলো এখন আমরা এই সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা হাই রেঞ্জের বিভিন্ন ধরনের রাউটার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে থাকে। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনারা হাই রেঞ্জ রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে বিভিন্ন হাই রেঞ্জের রাউটার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। এই লিস্টের প্রথমেই রয়েছে Mikrotik ব্র্যান্ডের রাউটার। এই রাউটারটিতে কনিক্যাল এন্টেনা ব্যবহার করা হয়েছে।

রাউটারটির মডেলের নাম CCR2004-1G-12S+2XS। রাউটারটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৯ হাজার টাকা। রাউটারটির ডাটা স্পিড ৩.৪ জিবিপিএস। তাহলে বুঝতেই পারছেন রাউটারটি কত শক্তিশালী একটি রাউটার। এই রাউটারটি একটি হাই রেঞ্জ রাউটার। এরপরে রয়েছে Mikrotik ব্র্যান্ডেরই আরেকটি রাউটার। এই রাউটারটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৮ হাজার টাকা। রাউটারটির মডেলের নাম CCR1016-12G। এটিতে কনিক্যাল এন্টেনা ব্যবহার করা হয়েছে। এই রাউটারটিতে ১২ গিগাবাইট ইথারনেট পোর্ট ব্যবহার করা হয়েছে।
কাজেই, এটি একটি শক্তিশালী এবং হাই রেঞ্জের রাউটার। আবার হাই রেঞ্জ রাউটারের মধ্যে আরেকটি হলো Mikrotik ব্র্যান্ডের মডেল CCR2116-12G-4S+। এটা টির দাম ১ লক্ষ ৪ হাজার টাকা। এটিও একটি হাই রেঞ্জের রাউটার। এছাড়াও এই লিস্টে Mikrotik ব্র্যান্ডেরই আরেকটি রাউটার রয়েছে যেই রাউটারটির মডেল নাম CCR1036-8G-2S+। এই রাউটারটিতে ইন্টারনেট স্পিডের সর্বোচ্চ সুবিধা দেওয়া হয়েছে। ৮ গিগাবাইট ইথারনেট পোর্ট ব্যবহার করা হয়েছে এর পাশাপাশি ৪ জিবি র‍্যাম এবং ১ জিবি স্টোরেজ রয়েছে।

এই রাউটারটির মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লক্ষ ৪২ হাজার টাকার মত। কাজেই, এটি একটি সুপারফাস্ট এবং হাই রেঞ্জ রাউটার এর অন্তর্ভুক্ত। এতক্ষণ আপনাদের সাথে হাই রেঞ্জের বিভিন্ন রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করলাম। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনি হাই রেঞ্জের রাউটার সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন।

কম দামে রাউটার

কম দামে রাউটার কোনগুলো এখন আমরা সেই সম্পর্কে জানব। আমাদের মাঝে অনেকেই রয়েছে যারা কম দামের রাউটার সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে থাকেন। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি কম দামের বিভিন্ন রাউটার সম্পর্কে জানতে পারবেন। তাহলে চলুন আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আমরা কম দামে রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই। কম দামের রাউটারের মধ্যে প্রথমেই রয়েছে Tenda N301। এই রাউটারটির দাম মাত্র ৯৯৯ টাকা। এতে দুইটি এন্টেনা রয়েছে এবং ৩০০ এমবিপিএস ডাটা ট্রান্সফার রেট। কম দামি রাউটারের মধ্যে এটি অন্যতম।

আবার কম দামি রাউটারের মধ্যে আরেকটি রাউটার হল Tenda F-3। এই রাউটারটির দাম রয়েছে ১১৫০ টাকা। এটিতে তিনটি এন্টেনা রয়েছে এবং ডাটা ট্রান্সফার রেট ৩০০ এমবিপিএস। এটিও একটি কম দামে রাউটার। আবার কম দামি রাউটার এর মধ্যে আরেকটি রাউটার হল TL-WR820N। এই রাউটারটিতেও দুটি এন্টেনা রয়েছে এবং ডাটা ট্রান্সফার রেট ৩০০ এমবিপিএস। রাউটারটির দাম ১০৫০ টাকার মতো। কাজেই, এটিও একটি কম দামি রাউটারের মধ্যে পড়ে।

এছাড়াও কম দামি আরেকটি রাউটার হল DIR-615 N300। এই রাউটারটিতেও দুইটি এন্টেনা এবং ৩০০ এমবিপিএস ডাটা ট্রান্সফার রেট রয়েছে। এই রাউটারটির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১২৫০ টাকা। এটিও একটি কম দামে রাউটার গুলোর মধ্যে অন্যতম। এতক্ষণ আপনাদের সাথে বিভিন্ন ধরনের কম দামি রাউটার নিয়ে বিস্তারিত আলাপ-আলোচনা করলাম। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি থেকে আপনারা কম দামে রাউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

রাউটার সম্পর্কে এক কথায় কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)

১০০০ টাকার মধ্যে রাউটারঃ ১০০০ টাকার মধ্যে রাউটার কিনলে আপনি খুব ভালো ইন্টারনেট স্পিড পাবেন না। ইন্টারনেট স্পিড ভালো পেতে হলে অবশ্যই আপনাকে ভালো রাউটার কিনতে হবে। সেক্ষেত্রে ১০০০ টাকার বেশি দামের রাউটার নির্বাচন করা দরকার।

২০০০ টাকার মধ্যে রাউটারঃ ২০০০ টাকার মধ্যে রাউটার নিলে আপনি ইন্টারনেট স্পিড অনেক ভালো পাবেন। যার ফলে অনলাইনে কাজের ক্ষেত্রে আপনার অনেক সুবিধা হবে। কাজেই, যারা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য রাউটার কিনবেন তারা অবশ্যই দুই হাজার টাকার মধ্যে অর্থাৎ একটু ভালো রাউটারই কিনবেন।

৫০০ টাকার রাউটারঃ ৫০০ টাকার রাউটার আপনি পুরাতন মার্কেটে কিনতে পারবেন। বর্তমান সময়ে পুরাতন মার্কেট গুলোতে কিংবা ফেসবুক মার্কেটপ্লেসে বিভিন্ন পুরাতন রাউটার মানুষ কম দামে বিক্রি করে। সেগুলো আপনি তাদের সাথে দরদাম করে কিনতে পারেন। তবে সাধারণত এই রাউটার গুলোর দাম ৫০০ টাকার মধ্যেই হয়ে থাকে।

Wifi রাউটারের দাম কতঃ Wifi রাউটারের দাম কত? এখন আমরা জানবো। মূলত ওয়াইফাই রাউটার এর দাম বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। আপনার চাহিদা অনুযায়ী রাউটারের দাম কমবেশি হবে। তবে সাধারণত ১৩০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকার মধ্যে ভালো ওয়াইফাই রাউটার পাওয়া যায়।

টিপি লিংক রাউটার দামঃ টিপি লিংক রাউটার দাম সম্পর্কে এখন আমরা জানবো। টিপি লিংক রাউটার বিভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তাই এর মডেল ভেদে দামেরও তারতম্য হয়ে থাকে। তবে সাধারণত ভালো টিপি লিংক রাউটার গুলো দুই হাজার টাকার মধ্যেই আপনি পেয়ে যাবেন। এছাড়াও টিপি লিংক এর রাউটার ১৭ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। আবার ৩ হাজার এবং ৫ হাজার টাকা দামেরও টিপি লিংক রাউটার রয়েছে।

শেষ কথা বা লেখকের মন্তব্য | ভালো রাউটারের দাম কত

সুপ্রিয় পাঠক, আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে এখন নিশ্চয়ই সবচেয়ে ভালো রাউটার কোনটি? এই বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। এর পাশাপাশি ভালো রাউটারের দাম কত? এই বিষয় সম্পর্কেও সুস্পষ্ট একটি ধারণা হয়েছে আপনার। আশা করছি আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার অনেক উপকারে এসেছে। আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার এতটুকুও উপকার মনে হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধব এবং পরিচিতজনদের সঙ্গে শেয়ার করতে ভুলবেন না।

কারণ তাদেরও কোনটি ভালো রাউটার? কিংবা ভালো রাউটারের দাম সম্পর্কে জেনে রাখা প্রয়োজন। বর্তমান সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির উন্নতির ফলে সকলের বাড়িতেই কমবেশি রাউটারের চাহিদা বেড়েছে। কাজেই, এই আর্টিকেলটি আমাদের প্রত্যেকেরই জেনে রাখা প্রয়োজন। আর এই তথ্যবহুল আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোথাও কোন বিষয় বুঝতে অসুবিধা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ব্যক্তিগতভাবে আমাকে জানাবেন। আমি যথাযথ চেষ্টা করব আপনার সকল সমস্যার সমাধান করার জন্য।

আর এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আমি আপনাদের সামনে এরকম নিত্য নতুন সব আপডেট খবর প্রকাশ করে থাকি। যেন আপনারা বিষয়গুলো সম্পর্কে সুস্পষ্ট একটি ধারণা পান। কাজেই, সকল বিষয়ের সব আপডেট এবং পরীক্ষিত খবর সবার আগে জানার জন্য আমার এই ওয়েবসাইটটিকে (M.F. Hossain) গুগল নিউজে ফলো করার জন্য অনুরোধ রইল। আশা করছি আপনার অনেক উপকারে আসবে। আর সঠিক তথ্য জানার জন্য আপনি এই ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন এবং আপনার বন্ধুদেরও উদ্বুদ্ধ করতে পারেন।

তাহলে আজকে আর কথা না বাড়িয়ে আমার এই সংক্ষিপ্ত আলোচনা এখানেই শেষ করছি। কথা হবে আবার নতুন কোন বিষয় নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভাল থাকবেন এবং সুস্থ থাকবেন এই কামনাই করছি। পাশাপাশি আপনারাও মহান আল্লাহর নিকট আমার জন্য দোয়া করবেন তিনি যেন আমাকে আমার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেন। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

M.F. Hossain ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url