সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের ০৬টি উপায় - সাইবার অপরাধের ০৪টি বিশেষ ধরন

সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় বা সাইবার অপরাধের ধরন সম্পর্কে আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন। সাথে সাথে সাইবার সচেতনতায় আমাদের করণীয় কি সেটাও জানতে হবে। আজকে আপনাদের সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় বা সাইবার অপরাধের ধরন সম্পর্কে জানাবো। চলুন দেরি না করে সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় এবং সাইবার অপরাধের ধরন সম্পর্কে জেনে নিই।
সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় - সাইবার অপরাধের ধরন
বর্তমান সময়ে সাইবার ক্রাইম খুবই বেড়েই চলেছে। কাজেই, আমাদের সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। এই আর্টিকেলটি পড়ুন সাইবার অপরাধ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ এই আর্টিকেলটি পড়ে আমরা যে বিষয়গুলো জানবো

ভূমিকা | সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় - সাইবার অপরাধের ধরন

আজকের এই আর্টিকেলের প্রধান আলোচ্য বিষয় হচ্ছে সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় এবং সাইবার অপরাধের ধরন। এর পাশাপাশি সাইবার অপরাধের কারণ, সাইবার সচেতনতায় আমাদের করণীয়, সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালা, বাংলাদেশ সাইবার অপরাধ, সাইবার ক্রাইম অভিযোগ করার উপায় সহ আরও যাবতীয় বিষয়ে আলোচনা করব ইনশাল্লাহ। কাজেই, এই আর্টিকেলটি আমাদের সকলেরই জেনে রাখা প্রয়োজন। কারণ এ আর্টিকেলে সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় আলোচনা করা হয়েছে। এই সকল বিষয় আপনি তখনই জানতে পারবেন যখন এই আর্টিকেলটি পুরোপুরি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে আমি আশা করব আপনি একজন সুপ্রিয় পাঠক হিসেবে এই আর্টিকেলটি পুরোপুরি মনোযোগ সহকারে পড়বেন এবং সাইবার অপরাধ সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জানবেন। তাহলে আর কথা না বাড়িয়ে চলুন মূল আলোচনা শুরু করা যাক।

সাইবার অপরাধের কারণ

সাইবার অপরাধের কারণ কি? সেই সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জানা থাকা প্রয়োজন। সাইবার অপরাধ বর্তমান সময়ে বেড়েই চলেছে। সাইবার অপরাধের প্রধান কারণ হচ্ছে বর্তমান সময়ে কম্পিউটার, ইন্টারনেট এবং তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ লাভ করা। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেটকে ব্যবহার করে নেটদুনিয়ায় যে অপরাধগুলো সংঘটিত হয় সেগুলোই মূলত সাইবার ক্রাইম নামে পরিচিত। বাংলায় যাকে সাইবার অপরাধ বলা হয়। সাইবার অপরাধের আরেকটি কারণ হচ্ছে অপরাধী আধুনিক প্রযুক্তি বিষয়ে অত্যন্ত দক্ষতা লাভ। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা সাইবার অপরাধের সাথে জড়িয়ে পড়ে তারা কম্পিউটারে প্রচুর দক্ষতা অর্জন করে।
কম্পিউটারের অধিক জ্ঞান থাকার ফলে তারা সাইবার অপরাধের সাথে জড়িয়ে পড়ে। এটি একটি সাইবার অপরাধের কারণ হতে পারে। আবার সাইবার অপরাধের কারণ এর মধ্যে আরেকটি বিষয় হচ্ছে আইনত ব্যবস্থা কঠোর না হওয়া। হ্যাঁ, আইনত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করলে সাইবার অপরাধ সংঘটিত হবে না। সাইবার ক্রাইমের আরেকটি কারণ হতে পারে প্রযুক্তির অপব্যবহার। যেহেতু যারা সাইবার অপরাধের সাথে জড়িত তারা কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট বিষয়ে অনেক দক্ষতা অর্জন করে। ফলে তারা এগুলোর অপব্যবহার করে সাইবার অপরাধ করতে পারে। আশা করি সাইবার অপরাধের কারণ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।

সাইবার সচেতনতায় আমাদের করণীয়

সাইবার সচেতনতায় আমাদের করণীয় এখন সেই সম্পর্কে আমরা বিস্তারিত জানবো। বর্তমানে আমাদের সকলেই প্রায় সাইবার ক্রাইম সমস্যায় জর্জরিত। কাজেই, আমাদের জেনে রাখা প্রয়োজন সাইবার সচেতনতায় আমাদের করণীয় কি? সাইবার সচেতনতায় আমরা যে কাজগুলো করতে পারি সেগুলো সম্পর্কে এবার জানব। তাই চলুন সাইবার সচেতনতায় আমাদের করণীয় কি তা জেনে নিই। সাইবার সচেতনতায় আমাদের করণীয় নিম্নরূপঃ
  • সাইবার সচেতনতায় আমাদের প্রথম করণীয় হলো গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো নিরাপদে রাখা। অর্থাৎ খুব গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো খুব সচেতনতা অবলম্বন করে রাখা যাতে তথ্যগুলো কেউ চুরি করতে না পারে।
  • সাইবার ক্রাইম সচেতনতায় আমাদের অবশ্যই অফিসের কর্মীদের সচেতন করতে হবে। বিশেষ করে যারা কম্পিউটার অপারেটর এবং কম্পিউটারের যাবতীয় তথ্য সংরক্ষণ করে তাদের সতর্ক করতে হবে। তাদের একটি ভুলের জন্য সকল তথ্য চুরি হয়ে যেতে পারে। যার ফলে সাইবার অপরাধ সংগঠিত হতে পারে।
  • সাইবার সচেতনতায় আমাদের এর পরের পদক্ষেপ হতে পারে সকল তথ্য ব্যাকআপ করে রাখা। বিভিন্ন কারণে তথ্য চুরি হয়ে যায়। চুরিকৃত তথ্য পুনরায় ব্যবহার উপযোগী করার জন্য সকল তথ্য ব্যাকআপ রাখা প্রয়োজন। আমরা সাইবার সচেতনতায় এ কাজটি করতে পারি।
  • সাইবার সচেতনতাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রধান যে কাজ সেটি হল কঠিন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা। সকল কিছুর মূলেই থাকে পাসওয়ার্ড। কাজেই, আপনার পাসওয়ার্ড যদি খুব সহজ হয় তবে খুব সহজেই সেই তথ্যগুলো চুরি হয়ে যাবে। চেষ্টা করবেন পাসওয়ার্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে বড় হাতের অক্ষর এবং ছোট হাতের অক্ষর এর মধ্যে সংখ্যা এবং চিহ্ন ব্যবহার করার জন্য। এতে আপনার পাসওয়ার্ডটি স্ট্রং হবে। খুব সহজে তথ্য চুরি হবে না।
  • বর্তমান সময়ে ইউএসবি (USB) এর ব্যবহার বেড়েই চলেছে। ডাটা ট্রান্সফার থেকে শুরু করে বিভিন্ন কাজে ইউএসবি ব্যবহার করা হচ্ছে। আর এর মাধ্যমেও অনেক তথ্য চুরি হয়ে যাওয়ার প্রমাণ মিলছে। কাজেই এক্ষেত্রে সাবধান থাকবেন
এতক্ষণ আপনাদের সাইবার সচেতনতায় আমাদের করণীয় কি এই বিষয়ে বিস্তারিত বোঝানোর চেষ্টা করলাম। আশা করি এখন আপনি সাইবার নিরাপত্তায় করণীয় কি? বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।

সাইবার অপরাধের ধরন

সাইবার অপরাধের ধরন বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে। এখন আমরা সাইবার অপরাধের ধরন সম্পর্কে জানার চেষ্টা করব। বিভিন্ন বিষয়কে কেন্দ্র করে সাইবার অপরাধের ধরন বিভিন্ন হয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল ব্যুরো অফ ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) এর গবেষকদের মত অনুযায়ী সাইবার অপরাধের ধরন মূলত চার ভাগে বিভক্ত। যথাঃ
  • প্রতিষ্ঠানের ভেতরে সৃষ্টিকারী সাইবার অপরাধ।
  • প্রতিষ্ঠানের বাইরে সৃষ্টিকারী সাইবার অপরাধ।
  • ভাইরাস সৃষ্টিকারী সাইবার অপরাধ।
  • বিভিন্ন ধরনের অপরাধী চক্র সৃষ্টিকারী সাইবার অপরাধ।
বর্তমান সময়ে তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নতির ফলে সাইবার অপরাধের ধরন পাল্টে যাচ্ছে। এখন যারা সাইবার অপরাধ করে তারাও খুব চালাক হয়ে গেছে। খুবই কলা কৌশলে তারা বিভিন্ন ধরনের তথ্য হাতিয়ে নিচ্ছে। এ সবই সম্ভব হচ্ছে তথ্য প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নতির ফলে। তাছাড়া তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যাপক উন্নতির ফলে আজকাল যারা সাইবার ক্রাইম করে তারা বিভিন্ন পন্থা অবলম্বন করছে। বিশেষ করে যারা অনলাইন শপিং করে তারা বেশিরভাগ সময় সাইবার অপরাধের শিকার হয়। এটি একটি সাইবার অপরাধের ধরন। আবার আমরা অনেক সময় শুনতে পাই বিকাশ কিংবা নগদ থেকে টাকা অন্য কেউ নিয়ে নিয়েছে। এটিও কিন্তু একটি সাইবার অপরাধের ধরন।

যারা সাইবার ক্রাইম করে তারা বিভিন্ন রকম উপায়ে আপনার তথ্যগুলো হাতিয়ে নিবে এবং আপনার টাকা পয়সা সহ যাবতীয় গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তারা নিয়ে নিবে কলা কৌশল ব্যবহার করে। সবগুলো সাইবার অপরাধের ধরনের অন্তর্ভুক্ত। এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সাইবার অপরাধের ধরন রয়েছে। তার মধ্যে আরেকটি হলো ফেক লিংকে ক্লিক করা। অনেক সময় দেখবেন আপনার জিমেইলে অচেনা একটি লিংক এসেছে। আপনি ভুলেও যাচাই-বাছাই না করে এই লিংকে ক্লিক করবেন না। হতে পারে এটা সাইবার অপরাধীর একটা চাল আপনার তথ্যগুলো হাতিয়ে নেওয়ার জন্য। তাহলে বুঝতেই পারছেন তথ্য প্রযুক্তির উন্নতি হলে সাইবার অপরাধের ধরন পাল্টে গিয়েছে। কাজেই, যে বিষয়গুলো আলোচনা করলাম এগুলো সবই সাইবার অপরাধের ধরন। বিষয়গুলো মাথায় রাখবেন এবং এগুলো থেকে বিরত থাকবেন।

সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায়

সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় এটি আজকে আমাদের আর্টিকেলের প্রধান আলোচ্য বিষয়। আজকাল প্রায় সকলের মুখেই শোনা যায় তার বিভিন্ন রকম তথ্য চুরি হয়ে গেছে। এটা সম্ভব হয় সাইবার অপরাধের জন্য। বর্তমান ডিজিটাল যুগে সাইবার ক্রাইম সমস্যাটি দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। কাজেই, আমাদের টাকা পয়সা থেকে শুরু করে বিভিন্ন তথ্য নিরাপদের জন্য সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। আর এর জন্য আমাদের সকলকে সোচ্চার হতে হবে। সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় কি সে সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় গুলো নিম্নরূপঃ
  • সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ করতে হলে প্রথমত আইনগতভাবে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। এটি হলো প্রধান প্রতিরোধ ব্যবস্থা। আইনগত কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার পাশাপাশি তা প্রয়োগ করার ক্ষেত্রেও আমাদের সচেষ্ট থাকতে হবে।
  • সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ করতে হলে এরপর আপনাকে যে কাজটি করতে হবে সেটি হল তথ্য গোপনীয়তার ক্ষেত্রে কঠিন পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা। একটি পাসওয়ার্ডই পারে তথ্যকে চুরি করা থেকে বাঁচাতে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষ্য নিয়ে আপনার পাসওয়ার্ডটি যেন অনুমেয় না হয়। অত্যন্ত জটিল এবং কঠিন পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন। সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে এ কাজটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
  • সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় এর একটি কারণ হতে পারে নেটওয়ার্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা। আপনি যে নেটওয়ার্কই ব্যবহার করেন চেষ্টা করবেন তার এডমিন লগইন যেন অন্য কেউ জানতে না পারে। আজকাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমেও সাইবার ক্রাইম করা হচ্ছে। কাজেই, এই বিষয়টি অবশ্যই মাথায় রাখবেন।
  • সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে আরেকটি বিষয় খেয়াল রাখবেন আপনি যে বিষয়ে জানেন না সে বিষয়ে কোন কিছু ডাউনলোড করবেন না। কারণ ওই ফাইল এর মধ্যে ভাইরাস থাকতে পারে। যার ফলে সকল তথ্য চুরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। ফলে সাইবার ক্রাইম সংঘটিত হয়। কাজেই, সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে অবশ্যই বিষয়টি সতর্কতার সাথে খেয়াল রাখবেন।
  • সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে চেষ্টা করবেন সবসময় সকল সফটওয়্যার আপডেট রাখার জন্য। এতে সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। সফটওয়্যার আপডেট না করলে তাতে ভাইরাস জমা হতে পারে। যার ফলে অন্য কেউ তথ্য চুরি করে নিতে পারে। কাজেই, সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের ক্ষেত্রে সকল সফটওয়্যার সব সময় আপডেট রাখবেন।
  • সাইবার অপরাধ প্রতিরোধ করতে চাইলে আপনাকে যেটি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে সেটি হল অন্য ওয়েবসাইটে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য দেওয়ার পূর্বে দেখে নিবেন ওয়েবসাইটটি সেকিওর কিনা? অর্থাৎ সেই ওয়েবসাইটটির এসএসএল (SSL) সার্টিফিকেট আছে কিনা? এ বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই ওয়েবসাইটটি যদি সেকিওর না হয় তবে আপনার তথ্য চুরি হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। যার ফলে সাইবার অপরাধের মত বড় বড় অপরাধ সংগঠিত হতে পারে। কাজে এ বিষয়টি খেয়াল রাখবেন।
এতক্ষণ আপনাদের সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত বোঝানোর চেষ্টা করলাম। আশা করি বিষয়গুলো বুঝতে পেরেছেন।

সাইবার অপরাধ নিয়ে এক কথায় কিছু উত্তর

সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালাঃ সাইবার নিরাপত্তা নীতিমালার একটি শর্ত হচ্ছে অন্যের তথ্য চুরি থেকে নিজেকে বিরত রাখা অর্থাৎ প্লেসিয়ারিজম না করা।

বাংলাদেশে সাইবার অপরাধঃ বাংলাদেশে সাইবার অপরাধ গুলো হল অনলাইনে প্রতারণা এবং জালিয়াতি তার সাথে বর্তমান সময়ে যোগ হয়েছে সাইবার যুদ্ধ সহ সাইবার সন্ত্রাস ইত্যাদি বিষয়গুলো। বর্তমানে বাংলাদেশের সাইবার অপরাধ মাত্রা বেড়েই চলেছে।

সাইবার ক্রাইম অভিযোগ করার উপায়ঃ সাইবার ক্রাইম অভিযোগ করার উপায় হলো তাদের হেল্প নাম্বারে ফোন দেওয়া। সাইবার ক্রাইম অভিযোগ করার হেল্প নাম্বার টি হল 1930। তাছাড়া আপনি সাইবার ক্রাইম অভিযোগ করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারেন।

শেষ কথা বা লেখকের মন্তব্য | সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় - সাইবার অপরাধের ধরন

আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদের সাথে সাইবার অপরাধ প্রতিরোধের উপায় এবং সাইবার অপরাধের ধরন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার কোথাও বুঝতে কোন অসুবিধা হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই ব্যক্তিগতভাবে আমাকে জানাবেন। আমি যথাযথভাবে চেষ্টা করব আপনার সমস্যার সমাধানের জন্য। আমার পরামর্শ থাকবে সবসময় চেষ্টা করবেন সাইবার অপরাধ থেকে দূরে থাকার। আর এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার মনে হয় একটি বিষয়ও শিখতে পেরেছেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করবেন। তাদেরকেও সাইবার অপরাধ সম্পর্কে সতর্ক করবেন।

সাইবার অপরাধ প্রতিরোধে কি করতে হবে সে সম্পর্কে জানানোর জন্য এ আর্টিকেলটি তাদেরকেও জানানো প্রয়োজন। আর বিভিন্ন বিষয়ের নিত্যনতুন সব আপডেট খবর সবার আগে পেতে চাইলে আমার এই ওয়েবসাইটটির  (M.F. Hossain) সাথেই থাকুন। আমি চেষ্টা করি প্রতিনিয়ত নিত্য নতুন তথ্য সংযোজন করতে। যাতে করে একজন পাঠক উপকৃত হতে পারে। তাহলে আজকে আর কথা না বাড়িয়ে আমার এ সংক্ষিপ্ত আলোচনার এখানেই ইতি টানছি। কথা হবে আবার নতুন কোন টপিক নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। পাশাপাশি আপনারাও আমার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন আমাকে আমার কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে সক্ষমতা দান করেন। এতক্ষন সাথে থাকার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আসসালামু আলাইকুম।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

M.F. Hossain ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url