সকালে ব্যায়াম করার ১০টি নিয়ম - ব্যায়াম করার ৫ টি সঠিক পদ্ধতি
সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম এবং ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে
চাচ্ছেন? চিন্তার কোন কারণ নেই, আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনি সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম এবং ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি
জানতে পারবেন। এর পাশাপাশি প্রতিদিন কি কি ব্যায়াম করা উচিত সে সম্পর্কেও জানতে
পারবেন। তাহলে চলুন সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম এবং ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি
সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
আজকের এই আর্টিকেলটি আমাদের প্রত্যেকের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
ব্যায়াম করার অনেক কৌশল সম্পর্কে এ আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
এ বিষয়গুলো জানতে হলে এই আর্টিকেলটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম - ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি
ভূমিকা | সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম - ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি
আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদের সাথে সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম এবং
ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। এর পাশাপাশি ব্যায়াম
করার পর কি করা উচিত? প্রতিদিন কি কি ব্যায়াম করা উচিত? সকালে ব্যায়াম করার আগে
কি খাওয়া উচিত? সকালে খালি পেটে ব্যায়াম করা কি ভালো? খাওয়ার কতক্ষণ পর
ব্যায়াম করা উচিত? ঘরে ব্যায়াম করার নিয়ম, ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত?
ইত্যাদি বিষয়ে সহ আরো যাবতীয় বিষয়ে আলোচনা করার চেষ্টা করবেন ইনশাল্লাহ।
এই
আর্টিকেলটি আমাদের সকলের জন্যই খুবই গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে। আপনি এ সকল তথ্য
সম্পর্কে তখনই জানতে পারবেন যখন এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে চলুন
কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় ফেরা যাক।
ব্যায়াম করার পর কি করা উচিত
ব্যায়াম করার পর কি করা উচিত আমরা এই সম্পর্কে এখন জানব। ব্যায়াম মানুষের
শরীরের জন্য খুবই অপরিহার্য একটি জিনিস। ব্যায়াম করলে শরীর সুস্থ থাকে। শরীর এবং
মনকে ভালো রাখার জন্য আমাদের প্রতিনিয়ত ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়াম করার ফলে
আমাদের শরীর বিভিন্ন রকম অসুখ-বিসুখ থেকে ভালো থাকে। কিন্তু ব্যায়াম করার পর কি
করা উচিত? এই বিষয়ে আমরা অনেকেই জানিনা। ব্যায়াম করার পর কি করা উচিত এই
সম্পর্কে আমাদের সকলেরই জেনে রাখা প্রয়োজন।
প্রথমত ব্যায়াম করার ফলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে ঘাম ঝরতে থাকে। এই জন্য দেহে
যাতে পানিশূন্যতা না হয় সেজন্য ইলেকট্রোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখার জন্য প্রচুর
পরিমাণে পানি পান করা উচিত। ব্যায়াম করার ফলে আমাদের শরীরের প্রচুর এনার্জি নষ্ট
হয়। তাই এর চাহিদা পূরণার্থে আমাদের প্রোটিন জাতীয় খাবার গ্রহণ করা উচিত। সম্ভব
হলে ব্যায়াম করার পর গোসল করবেন এতে শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকবে। শরীরকে আরো
ভালো রাখার জন্য ব্যায়াম করার পর অবশ্যই কিছু ফল খান। যেটা আপনার শরীরের জন্য
আরো উপকারী। আশা করি এখন বিষয়টি পরিষ্কার হয়েছে যে ব্যায়াম করার পর কি করা
উচিত।
প্রতিদিন কি কি ব্যায়াম করা উচিত
প্রতিদিন কি কি ব্যায়াম করা উচিত এই সম্পর্কে এবার বিস্তারিত আলোচনা করব। আমাদের
শরীরকে ভালো রাখতে হলে অবশ্যই প্রতিদিন ব্যায়াম করা উচিত। এক গবেষণায় দেখা
গেছে, শরীরকে ভালো এবং সুস্থ রাখার একমাত্র চাবিকাঠি হল প্রতিদিন সকালে ব্যায়াম
করা। এখন আমি যদি প্রতিদিন কি কি ব্যায়াম করা উচিত এই সম্পর্কে না জানি তাহলে
কেমন করে হবে, তাই না? প্রতিদিন খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে ব্যায়াম করার অভ্যাস
গড়ে তুলুন।
সকালে ব্যায়াম করার মধ্যে অনেক উপকার নিহিত আছে। প্রতিদিন কি কি
ব্যায়াম করা উচিত তা আমাদের সকলেরই জেনে রাখা প্রয়োজন। এখন আমি আপনাদের
প্রতিদিন কি কি ব্যায়াম করা উচিত এই সম্পর্কে বিস্তারিত বলবো। চলুন প্রতিদিন কি
কি ব্যায়াম করা উচিত এই সম্পর্কে জেনে নিই।
- প্রতিদিন কি কি ব্যায়াম করা উচিত এর তালিকায় প্রথমেই যে ব্যায়ামের কথা বলা হয়েছে সেটি হল সকালবেলা দ্রুত হাঁটাচলা করা। এটি মানবদেহের রক্ত সঞ্চালন সঠিক রাখে। ফলে শরীর সুস্থ থাকে।
- হাঁটা চলার পাশাপাশি আপনি সকালে চাইলে পুশ আপ বা বুকডাউন দিতে পারেন। এটিও প্রতিদিন সকালে করনীয় একটি ব্যায়াম। যেটা মানব দেহের পেশীর গঠনে ভূমিকা পালন করে।
- আবার উঁচু কোন গাছ কিংবা অন্য কিছুর সাথে রশি টাঙিয়ে সেটা ধরে বারবার ঝুল দেওয়া। অর্থাৎ মাটি থেকে পা উপরে রেখে সেই রশিটা ধরে ঝুল দেওয়া। এভাবে প্রতিনিয়ত এই ব্যায়ামটি করলে আপনাকে লম্বা হতে সাহায্য করবে।
- পরিশেষে বলতে চাই, প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া এটি সবচেয়ে সেরা ব্যায়াম। কারণ একমাত্র নামাজ পড়লেই শরীরের প্রত্যেকটা অঙ্গ প্রত্যঙ্গের ব্যায়াম হয়ে যায়।
এতক্ষণ আপনাদের প্রতিদিন কি কি ব্যায়াম করা উচিত সেই সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা
দিলাম। আশা করি আপনি প্রতিদিন সকালে এই ব্যায়ামগুলো করবেন। তাহলে আপনার শরীর
সুস্থ থাকবে।
ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি
ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে এখন আমাদের আলোচনার বিষয়। আমরা অনেকেই আছি
প্রতিদিন সকালে ব্যায়াম করি। কিন্তু ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে জানি
না। তাহলে কিন্তু হবে না। ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি জেনে সেই অনুযায়ী ব্যায়াম
করলে এটি অত্যন্ত কার্যকর হয়ে থাকে। কাজেই, আমাদের ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি
সম্পর্কে জানতে হবে। আগেই বলে রাখি শরীরকে সুস্থ সবল রাখতে হলে ব্যায়াম করার কোন বিকল্প নেই।
আপনি যত বেশি ব্যায়াম করবেন
আপনার শরীর তত বেশি ফিট এবং সুস্থ থাকবে। তবে ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি মেনে
আপনাকে ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি হলো সকালবেলা। সকালবেলা খুব
তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে আপনি ব্যায়াম করতে পারেন। এটি সবচেয়ে ভালো সময়
ব্যায়াম করার জন্য। ব্যায়াম করার পদ্ধতি বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে।
মূলত ব্যায়াম ভেদে পদ্ধতি নির্ধারণ করা হয়। আমাদের সকলেরই একটি পছন্দের
ব্যায়াম হলো পুশ আপ বা বুক ডাউন দেওয়া। এই ব্যায়ামটির পদ্ধতি হলো দুই পা এবং
দুই হাত মাটিতে রেখে এবং পুরো শরীরকে মাটি থেকে উপরে রেখে বারবার উঠানামা করা।
এতে আমাদের শরীরের সকল পেশীর শক্তি বৃদ্ধি পায়। যেটা আমাদের শরীরের জন্য খুবই
গুরুত্বপূর্ণ।
আপনি প্রতিদিন সকালে এই ব্যায়ামটি করতে পারেন সাথে সাথে আরো
অন্যরকম ব্যায়াম রয়েছে যেগুলো করতে পারেন। এছাড়াও আরো অনেক ধরনের ব্যায়াম
রয়েছে এবং ব্যায়াম করার পদ্ধতিও ভিন্ন রকম হয়ে থাকে। ব্যায়াম ভেদে ব্যায়াম
করার পদ্ধতি ও ভিন্ন হয়ে থাকে। আশা করি ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে
জানতে পেরেছেন।
সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম
সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম এটি আজকে আমাদের প্রধান আলোচ্য বিষয়। আমাদের শরীরকে
সুস্থ রাখতে চাইলে অবশ্যই প্রতিদিন সকালে ব্যায়াম করা উচিত। ব্যায়াম করার ফলে
শরীর শারীরিকভাবে তো সুস্থ থাকেই পাশাপাশি মানসিকভাবে মনও ভালো থাকে। এক কথায়
বলতে গেলে, ব্যায়াম করার ফলে আমাদের শরীর ও মন দুটোই ভালো থাকে। উপরের
প্যারাগ্রাফে আমরা ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছি। এবারে আমরা
জানবো সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম সম্পর্কে।
কারণ সব সময় ব্যায়াম করলে সেই
ব্যায়ামটি কার্যকর হয় না। ব্যায়াম করার সঠিক সময়ই হল সকালবেলা। কিন্তু আমি
যদি সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম না জানি তাহলে কিভাবে ব্যায়াম করবো, তাই না?
চিন্তার কোন কারণ নেই আজকের এই আর্টিকেল পড়লে আপনি সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম
সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম গুলো কি? সকালে ব্যায়াম
করার নিয়মের মধ্যে বেশি উপযোগী হল কার্ডিও ব্যায়াম।
কার্ডিও ব্যায়াম বলতে
হাঁটা, কিংবা দৌড়ানো, সাঁতার কাটা এবং সাইকেল চালানো কে বোঝানো হয়ে থাকে। এগুলো
মূলত কার্ডিও ব্যায়ামের অন্তর্ভুক্ত। গবেষকদের মতে, সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম
হলো একেবারে খালি পেটে ব্যায়াম না করে হালকা কিছু খাবার গ্রহণ করে তারপর
ব্যায়াম শুরু করা। ব্যায়াম করার পরে আপনি ফল এবং পুষ্টিকর খাবার খাবেন।
এটিও
সকালে ব্যায়াম করার একটি নিয়ম। আবার অনেকে শরীর স্বাস্থ্য ভালো করার জন্য
বিকেলেও ব্যায়াম করে থাকেন। বিকেলের ব্যায়ামের ক্ষেত্রে নিয়ম হলো ওয়েট
ট্রেনিং ব্যায়ামগুলো করা। যেটা আপনার শরীরকে অনেক শক্তিশালী করতে সাহায্য করবে।
ওয়েট ট্রেনিং ব্যায়ামের মধ্যে রয়েছে ভারী ভারী জিনিস উঠানামা করা থেকে শুরু
করে আরো কঠিন পর্যায়ের ব্যায়াম। যেটা আমাদের শরীরের পেশী গঠনে সাহায্য করে।
সকালে ব্যায়াম করার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ভালো হয় নাস্তা করার কয়েক ঘন্টা পরে
ব্যায়াম শুরু করা যদি আপনার সময়ের সল্পতা না থাকে। এটি সবচেয়ে উপকারী আমাদের
শরীরের জন্য বিশেষ করে সকালবেলা ব্যায়ামের ক্ষেত্রে। আর সকাল বেলা ব্যায়ামের
ক্ষেত্রে অবশ্যই খালি পেটে ব্যায়াম শুরু করবেন না।
এটি আপনাদের প্রতি বিশেষ ভাবে
অনুরোধ রইলো। কারণ ব্যায়াম করার ফলে প্রচুর এনার্জি প্রয়োজন হয়। যেটা সকালে
ঘুম থেকে ওঠার পরে থাকে না। তাই হালকা খাবার গ্রহণ করার পরে ব্যায়াম শুরু করা
উচিত। তা না হলে আপনার উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি হতে পারে। আশা করি বিষয়টি
বুঝেছেন।
সকালে ব্যায়াম নিয়ে এক কথায় কিছু উত্তর
সকালে ব্যায়াম করার আগে কি খাওয়া উচিতঃ সকালে ব্যায়াম করার আগে কি
খাওয়া উচিত এর উত্তরে বলা যেতে পারে আপনি সকালে ব্যায়াম করার পূর্বে কিছু ফল
যেমন: আপেল, কমলা, বেদেনা ও আঙুর এর সাথে কিসমিস এবং কলা ইত্যাদি হালকা খাবার
খেয়ে ব্যায়াম শুরু করতে পারেন। এভাবে ব্যায়াম শুরু করা শরীরের পক্ষে খুবই
উপকারী।
সকালে খালি পেটে ব্যায়াম করা কি ভালোঃ না, সকালে খালি পেটে ব্যায়াম
করা কি ভালো? এই বিষয়টি গবেষণা করে দেখা গেছে একেবারে খালি পেটে ব্যায়াম শুরু
না করে হালকা কিছু খাবার গ্রহণ করা এবং তার কিছুক্ষণ পরে ব্যায়াম শুরু করা।
খাওয়ার কতক্ষন পর ব্যায়াম করা উচিতঃ খাওয়ার অন্তত এক থেকে দেড়
ঘন্টা পর ব্যায়াম শুরু করা উচিত। এটি শরীরের জন্য খুবই ভালো। আশা করি খাওয়ার
কতক্ষন পর ব্যায়াম করা উচিত তা জানতে পেরেছেন।
ঘরে ব্যায়াম করার নিয়মঃ ঘরে ব্যায়াম করার নিয়ম হলো আপনি ঘুম থেকে
উঠে বিছানাতেই সহজ ব্যায়ামগুলো যেমন: হাত-পা নাড়াচাড়া করা, শরীর নাড়াচাড়া
করা সাথে সকল পেশী ঝাকানো ইত্যাদি ব্যায়ামগুলো করতে পারেন এগুলো ঘরে ব্যায়াম
করার নিয়ম।
ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিতঃ ব্যায়াম করার ফলে যেহেতু শরীরের
ব্যাপক এনার্জি নষ্ট হয়। তাই ব্যায়াম করার পরে আমিষ এবং প্রোটিন জাতীয় খাবার
সহ কার্বোহাইড্রেট এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণ করা উচিত। এতে আপনার শরীরের
এনার্জি ফিরে আসবে। আশা করি ব্যায়াম করার পর কি খাওয়া উচিত বিষয়টি বুঝতে
পেরেছেন।
শেষ কথা বা লেখকের মন্তব্য | সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম - ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি
আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমি আপনাদের সাথে সকালে ব্যায়াম করার নিয়ম এবং
ব্যায়াম করার সঠিক পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা
করছি এই আর্টিকেলটি আপনাদের উপকারে এসেছে এবং ব্যায়াম করার সকল নিয়ম-কানুন থেকে
শুরু করে অনেক বিষয় শিখতে পেরেছেন। আর এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি কোথাও বুঝতে
অসুবিধা হয় তাহলে অবশ্যই আমাকে জানাবেন। আমি যথাযথ চেষ্টা করব আপনার সমস্যার
সমাধানের জন্য।
আর এই আর্টিকেলটি পড়ে যদি আপনার মনে হয় যে একটি বিষয় শিখতে
পেরেছেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু বান্ধবের সঙ্গে শেয়ার করুন তাদেরকেও শিখানোর
জন্য। আর এরকম সব আপডেট তথ্য সবার আগে পেতে চাইলে অবশ্যই আমার এই ওয়েবসাইটটির (M.F. Hossain) সাথেই থাকুন পাশাপাশি আমাকে সাপোর্ট দিন। যাতে আমি উৎসাহিত হয়ে আরো
অন্যান্য বিষয়ে তথ্য আপনাদের জানাতে পারি। আমি চেষ্টা করি সব সময় সঠিক তথ্য
দিয়ে আপনাদের পাশে থাকার জন্য।
তাহলে আজকে আর কথা না বাড়িয়ে আমার এই সংক্ষিপ্ত
আলোচনার এখানেই ইতি টানছি। কথা হবে আবার নতুন কোন টপিক নিয়ে। ততক্ষণ পর্যন্ত
সবাই ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন এই কামনাই করি। পাশাপাশি আপনারাও আমার জন্য দোয়া
করবেন আমিও যেন সুস্থ এবং সুন্দরভাবে থাকতে পারি এবং আল্লাহ যেন আমাকে আমার
কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে দেন। এতক্ষণ সাথে থাকার জন্য সবাইকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আসসালামু আলাইকুম।
M.F. Hossain ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url